সেই ছাত্রজীবন থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে শুরু। শত প্রতিকূলতায়ও আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। এই মানুষটি হলেন মাহমুদুল হক খান মামুন। নিজের চাওয়া-পাওয়ার চেয়ে আওয়ামী লীগ ও সিনিয়র নেতৃবৃন্দর সিদ্বান্তকে প্রধান্য দিয়েছেন। যখন যেখানে প্রয়োজন, সেই অনুযায়ী নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন। সেটা হোক জনপ্রতিনিধি নির্বাচন, আন্দোলন সংগ্রাম। সব কিছুতেই তিনি থাকেন অগ্রভাগে। যার কারনে দলের তৃনমুল নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক জনপ্রিয় খান মামুন। তাদের তাগিদে এবার সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলেছেন তিনি। তৃণমূল নেতাকর্মীদের দাবির প্রেক্ষিতে এবার একাট্টা হয়েছে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দও।
পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও সিটি মেয়রের নির্বাচনী কার্যালয়ে এক সভার মাধ্যমে তার প্রার্থীতা ঘোষণা করেন সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।
সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী কর্নেল অব. জাহিদ ফারুক শামীমের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ্যাড. কেবিএস আহম্মেদ কবীর ও সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাতের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ্যাড. আফজালুল করিম সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে মাহমুদুল হক খান মামুনকে প্রার্থী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বরিশাল জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা এ্যাড. লস্কর নুরুল হক, বরিশাল সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক হালিম রেজা মোফাজ্জেল, জেলা পরিষদ সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম ইটালী শহিদ, রায়পাশা-কড়াপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আহম্মেদ শাহরিয়ার বাবু, চাঁদপুরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এইচএম জাহিদসহ ১০ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
প্রার্থী হিসেবে খান মামুনকে পরিচয় করিয়ে দেয়ার পর ১০ ইউনিয়ন নেতাকর্মীদের মাঝে আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে। তারা খান মামুনের পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার করেছেন।
উল্লেখ্য- এবারে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে শিক্ষাগত যোগ্যতা (ট্রিপল এমএ) ও একজন সমাজ সেবক হিসেবে অন্যান্য প্রার্থীরা কোন কিছুতেই মাহামুদুল হক খান মামুনের ধারে কাছে নেই।