মুলাদী দূর্ধর্ষ ডাকাতি মামলার আসামী লালন জেল হাজতে> ২০১২ সালে মুলাদী উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নে দূর্ধর্ষ ডাকাতি মামলায় প্রধান আসামীকে জেল হাজতে প্রেরন করেছে আদালত।
বরিশালের মুলাদী উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নে দূর্ধর্ষ ডাকাতির পর স্বামী স্ত্রীকে কুপিয়ে জখমের মামলায় প্রধান আসামীকে জেল হাজতে প্রেরন করেছে আদালত।
মঙ্গলবার ওই মামলায় আসামী লালন মোল্লা আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে জেল হাজতে প্রেরনের নির্দেশ দেন। লালন মোল্লা ওই এলাকার মতিউর রহমান মোল্লার ছেলে।
- আরো পড়ুন: ৭টি ঔষধি গাছের গুণাগুণ
- আরো পড়ুন: জেনে নিন ৭টি ঔষধি গাছের খুঁটিনাটি
- আরো পড়ুন: এক পাতায় ৯ সমস্যার সমাধান!
জানাগেছে, ২০১২ সালে মুলাদী উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নে দূর্ধর্ষ ডাকাতির পর স্বামী স্ত্রীকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটে। এতে ওই এলাকার দাদন চৌধুরী ও তার স্ত্রী লাভলী বেগমকে গুরুত্বর আহত হয়।
এসময় ডাকাত দল দাদন চৌধুরীর ১২ বছরের ছেলে সিয়াম ও ৯ বছরের মেয়ে লিসার হাত পা বেধে রেখে দাদনের রুমে ঢুকে সিন্ধুক ভেঙার চেষ্টা করলে দাদন ও তার স্ত্রী বাধা দিলে তাদেরকে এলোপাথারী দারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। এসময় সিন্ধুকে থাকা নগদ টাকা ও স্বর্ণলঙ্কার লুট করে নেয়।
পরে স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে প্রথমে মুলাদী হাসপাতাল ও পরে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
এঘটনায় দাদন চৌধুরী বাদী হয়ে মুলাদী থানায় ডাকাত সর্দার লালন মোল্লাকে প্রধান আসামী করে নামধারী ৮ ও অজ্ঞাত আরো ৩-৪ জনের নামে মামলা দায়ের করেন।
- আরো পড়ুন: পরিশ্রমের সময় বুকে ব্যথা হলে করণীয়
- আরো পড়ুন: ডিম খেলে পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমবে
- আরো পড়ুন: জরায়ুর টিউমার করণীয় কি
ভুক্তবোগীরা জানান, দির্ঘ ১০ বছর এই মামলা চলমান রয়েছে। বিভিন্ন সময় মামলার আসামীরা আটক হলেও জামিনে বের হয়ে বাদী ও স্বাক্ষিদের হুমকী প্রদান করছে। যার ফলে স্বাক্ষীরা আদালতে স্বাক্ষ দিতে পারছেনা।
দাদন চৌধুরী বলেন, ডাকাত লালন মোল্লা মুরাদী সহ বিভিন্ন স্থানে ডাকাত বাহীনি গড়ে তুলেছে। তার বিরুদ্ধে মামলা করলেও স্বাক্ষির অভাবে পার পেয়ে যাচ্ছে।
যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে।