চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরার ট্রলারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিখোঁজ জেলে আবদুল জলিলের (৪০) অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আবদুল জলিল মহেশখালী পৌরসভার ঘোনারপাড়া এলাকার আবদুল গফুরের ছেলে। তিনি একই এলাকার আনছারুল করিমের মালিকানায় থাকা মাছ ধরার ট্রলারের শ্রমিক ছিলেন।
শনিবার (৩০ মার্চ) নগরের পতেঙ্গা থানার ওয়াটার বাস টার্মিনাল এলাকার কর্ণফুলী নদীর তীর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবিরুল ইসলাম জাগো নিউজকে জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে মাছ ধরার ট্রলারে আগুন লাগার ঘটনায় জলিল নিখোঁজ ছিলেন। শনিবার সকালে ওয়াটার বাস টার্মিনাল পূর্ব পাশে কর্ণফুলী নদীর তীরে জলিলের মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
জলিলের বড় ভাই আবদুল আজিম তার মরদেহ শনাক্ত করেন। সুরতহাল শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। ওই ঘটনার পর জলিলের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো জিডি করা হয়নি।